আমাদের নিকলী ডেস্ক ।।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর কিশোরগঞ্জ জেলার ছয়টি আসনে মোট ৩৪ জন প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন। তাঁরা সবাই দলীয় প্রার্থী। এর মধ্যে পাঁচটি আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থী দিয়েছে। কেবল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থীরা জেলার ছয়টি আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। প্রতীক বরাদ্দ দেন রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী। প্রতীক বরাদ্দ কার্যক্রমে পুলিশ সুপার মো. মাশরুকুর রহমান খালেদ, বিপিএম, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক জহিরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) তরফদার মো. আক্তার জামীল, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, জেলা নির্বাচন অফিসার তাজুল ইসলাম প্রমুখ অংশ নেন।
কিশোরগঞ্জের ছয়টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সবাই দলীয় হওয়ায় তাঁদের মধ্যে দলীয় প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। তবে কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) প্রার্থীকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়।
কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনে মোট সাত প্রার্থীর অনুকূলে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়। তাঁরা হলেন- আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. আফজাল হোসেন (নৌকা), বিএনপি প্রার্থী শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল (ধানের শীষ), বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি প্রার্থী মো. ফরিদ আহাম্মদ (কাস্তে), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) প্রার্থী সেলিনা সুলতানা (তারা), বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি প্রার্থী খন্দকার মোছলেহ উদ্দিন (কোদাল), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী মো. ইব্রাহীম (হাতপাখা) এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টি প্রার্থী শাহ আলম (আম)।
সূত্র : কিশোরগঞ্জ নিউজ, ১০ ডিসেম্বর ২০১৮