হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১০

শেখ মোবারক হোসাইন সাদী ।।

বাঘাই সিন্নি/বাঘাই ডাক
হাওরপাড়ের সংস্কৃতি যে কয়েকটি বিষয় সমৃদ্ধ করছিল তার মধ্যে “বাঘাই সিন্নি” বা “বাঘাই ডাক” অন্যতম। এখানে বলে রাখা দরকার বাঘাই সিন্নি বা বাঘাই ডাক- এ সংস্কৃতির সাথে আমার শৈশব সম্পর্ক জড়িয়ে রয়েছে। তার কারণ আমি যখন বেশ ছোট স্কুলেও যাইনি, আমার গ্রাম জারইতলা ইউনিয়নের কামালপুরের যুবকদের দেখেছি বাঘাই সিন্নি তুলতে। আমি যেতে চাইলে ওরা আমাকে তাদের সাথে নিতো না। মনের মধ্যে আক্ষেপ তৈরি হতো আমি কেন বড় হই না। বাঘাই সিন্নি তোলার সময় যে ডাক (গীত) দিত আমার কাছে বেশ চমৎকার লাগত।

আমি যখন কিছুটা বড় হই, তখন তাদের সাথে যেতে আর বাধা নেই। আমি প্রতিবছর অপেক্ষায় থাকতাম মাঘ মাস কবে আসবে। একটা সময় মোটামুটিভাবে সবগুলো গীত রপ্ত করলাম। তার পরের বছর থেকে (আমি যখন ৫ম শ্রণীতে পড়ি) দলপতি হয়ে গেলাম। তারপর প্রতিবছর আমার নির্দেশনায় বাঘাই সিন্নি তোলা হতো। ৮ম শ্রণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার পর বাবার অসুস্থতা ও মৃত্যু আমাকে এগুলো থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। তারপর থেকে আমাদের কামালপুর (জারইতলা) গ্রামে আর বাঘাই সিন্নি তুলতে দেখা যায় না। আজকের এই ১০ম পর্বটি সম্পূর্ণ আমার নিজস্বতা থেকে তৈরি। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমি মুরুব্বীদের সহায়তা নিয়েছি।

ষোড়শ শতাব্দী থেকেই মানুষ হাওরে বা তার আশেপাশে বসবাস শুরু করে। সুলতান বারবারক শাহ্-এর শাসনেরও আরো আগে নিকলী, মিঠাইমন, ইটনা, অষ্টগ্রাম, নেত্রকোনা কোনো নির্দিষ্ট নাম ছিল না। তখন হাওর ছিল সম্পূর্ণ জঙ্গল আচ্ছাদিত।(১) হাওরপাড়ের বিশাল এ জঙ্গল আগে হিংস্র জীব-জন্তুর অবস্থান ছিল।(২) তবে এ সকল জীব-জন্তুর অস্তিত্ব এখনও আছে এবং আমি তা দেখেছি। অষ্টগ্রাম, মিঠাইমন উপজেলার গভীর হাওরে কিছু কিছু ইকো বন বা জঙ্গল রয়েছে। এ হিংস্র জীব-জন্তুর খুঁজে গত সুদিনে (বর্ষার আগে) আমি এবং নিকলীর খ্যাতিমান কার্টুন শিল্পী, সাংবাদিক খাইরুল মোমেন স্বপন গিয়েছিলাম। এ সফরে আমাদের সাথে আরো ছিলেন বাংলাদেশের অন্যতম ভাষাবিদ ও দার্শনিক মোজাম্মেল হক চৌধুরী।

ধারিশ্বর গ্রামের মো. শহর আলীর সাথে লেখক

আমরা কিছু হিংস্র জীব-জন্তুর ছবি তুলতে সফল হই। এ সকল হিংস্র জীব-জন্তু খাদ্যের সন্ধানে লোকালয়ে এসে রাখালদের গবাদি পশু ও মানুষের উপর আক্রমণ চালাত। তবে আগে সুলতান ইলিয়াস শাহ-এর সময় হিংস্র জীব-জন্তুর আক্রমণ বেশি ছিল বলে জানা যায়।(২) তখন এ সকল হিংস্র প্রাণি বিশেষ করে বাঘের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা ও গবাদি পশুকে বাঁচাতে ও বাঁচানোর তাগিদে রাখাল বালকেরা বাঘাই সিন্নি মানত করত। তবে হাওরপাড়ের হিন্দুরাই এ সকল বাঘাই সিন্নি বেশি করত বলে জানা যায়।

পীর গাজীর দোহাই দিলে বাঘের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে বলে আগে রাখাল বালকদের একটা বিশ্বাস ছিল। আর এ বিশ্বাস থেকেই বাঘাই সিন্নির প্রচলন শুরু হয়। এ ছাড়া হাওরপাড়ের আরো কিছু সিন্নির প্রচলন শুরু হয়েছিল যা এখনও বিদ্যমান। যেমন-
১. পুরা পিঠার সিন্নি/ পিঠা
২. গুচির সিন্নি/ পিঠা
৩. আগ আনার সিন্নি
৪. কাচা চাউলের সিন্নি
৫. শুক্রবারে মসজিদের সিন্নি
৬. গাজী কালুর সিন্নি
৭. কলেরার সিন্নি
৮. গাওয়ালা/ বালা মসিব্বত-এর সিন্নি
৯. মাজারে সিন্নি
১০. তেমাথা/ চৌমাথায় সিন্নি
১১. ওড়ি বিঠার সিন্নি
১২. ব্যক্তিগত সিন্নি
১৩. বেয়ানি সিন্নি/ নব দুধ সিন্নি
১৪. কবিরাজি সিন্নি

বাঘাই- এ সিন্নি তোলা হয় মাঘ মাসের প্রথম রাত থেকে ১২তম রাত পর্যন্ত। ১৩তম রাতে সিন্নি রান্না করে খাওয়ার প্রচলন থাকলেও কিছু কিছু এলাকায় দিনের বেলায় রান্নার প্রচলনও ছিল। এই সিন্নি তোলা হয় দুই/তিন গ্রাম থেকে। প্রায় ৫০/১০০/১৫০ লোক বের হত এবং সমস্বরে নানা ভঙ্গিতে গীত পরিবেশন করতো। গীত পরিবেশনের সময় যন্ত্রের ব্যবহার করা হত। এর মধ্যে ঢোল, হারমোনিয়াম, চইচ্যা, খমক, ডুগডুগি, মন্দিরা উল্লেখযোগ্য।

লেখক যখন “বাঘাই সিন্নি” দলের সদস্য এবং দলপতি

কেউ কেউ তাল ঠিক রাখার জন্য হাড়ি-পাতিল বাজাতো। কেউ বা হাতে তালি দিত। এখানে বলে রাখার দরকার যে এ বাঘার গীত একজন প্রথম বলত তার পরে সবাই কোরাস-এর মতো বলতো। উদাহরণ-
দলনেতা : পুটি টুটি মেঘ পড়ে কই থাকস রে ভাই
সমস্বরে : পুটি পুটি মেঘ পড়ে কই থাকস রে ভাই।
দলনেতা : মেরার ডাল কান্দ লইয়া বাঘ মারিতে যায়।

বাঘাই সিন্নি তোলার সময় সমস্বরে আমরা যে গীত বা লোকছড়াগুলো পরিবেশন করতাম তার মধ্যে সবার প্রথম বলা হতো-
আইলাম রে ভাই মল্লের বাইত।
মল্লে ক চুর ধর।
চুর ধরিতে শিকাইলরে, ঝড়ঝড়া মন টাকা পড়ে
উগলা টাকা পাইলাম রে
বাইন্না বাইত গেলাম রে..
বাইন্না বাইত ডুহির বাসা
উগলা ডুহি নয়নি আনা
নয়নি আনা নয়নি হুল
কিন্না আনলাম চাম্পা ফুল।
না মাইট্টা হুলাইনরে
এ গীত কই শিকসস রে..
শিকসি শিকসি হুবে
আমন ধানের লুভে
আমন ধানের গুলগুল হাতা
বাহে ধরে হুতের মাতা
ও হুত চানরে
গায়ের বান টান দে
গায়ের বানে মিলে দুধ
আত বইরা গি দে
হুরা বইরা সিন্নি দে
শরীল জুরায়া দে।

শব্দার্থ :
মল্লে= বড় গেরস্থ/ মালিক।
ঝড়ঝড়ামন= বকশিস/ উপহার।
নয়নি আনা= নয় আনা মূল্য।
ডুহি= ঘুঘু, পাখি বিশেষ।
হুল= সম্পূর্ণ/ পরিপূর্ণ।
কিন্না= কেনা বা ক্রয় করা।
না মাইট্টা= সরলর/ মাটির তৈরি।
হুবে= পূর্ব দিকে।
হাতা= পাতা।
বাহে= বাপে/ পিতা।
হুতে= ছেলে।
গায়= দুধ দেয় এমন গরু।
বান= ওলান/ বাট (যে দিক দিয়ে দুধ বের হয়)।
গি= ঘি।
হুরা= চাল দেওয়ার পাত্র।

আমরা দেখে এসেছি সিন্নি তোলা হতো রাতের বেলায়। তাই বেশিরভাগ নারী ঘুম থেকে উঠতে দেরি হতো। এমনকি অনেকের ঘুম ভাঙতোই না। তাই ঘুম ভাঙ্গানোর জন্য আবারও নতুন করে গীত পরিবেশন করতাম।

রনা রনা বেলকি রনা
রনা দুটি ভাই।
আমডা অইছি গুরু রাখ্যাল
আমডা কিছু চাই।
আমডারে যে না দিবো গাজি সাবের দয়।
গাজীসাব গাজীসাব
যে করেছে এলা,
এলার বাঘে দইরা কাইব ঠিক দুহুইরা বেলা।
ঠিক দুহুইরা বেলা নারে
আন্দি গোন্দি গায়।
আয়ের কান্দ হারা দিয়া
গইল্লা নায়র যায়।
গইল্লা বুলে আছে আছে
গলনী বুলে নাই।
রাইত ফয়া দেহি
ষোল সত্র গায়।
ষোল সত্র গায় নারে
ডংকায় মারল বারি
যত ছিল বাঘের বাচ্চা লাগল দৌড়াদৌড়ি।

শব্দার্থ :
আমডা= আমরা
অইছি= হলাম
গোরু= গরু
রাখ্যাল= রাখাল
গাজি= একজন পীর আউলিয়ার নাম
দয়= দোহাই
এলা= হেলা/ অবমূল্যায়ন করা
দুহুইরা= দুপুর বেলা
আন্দি গোন্দি= আবল তাবল/ দিশেহারা
গায়= মহিলা গরু
হারা= ভর করা
গইল্লা= গরু থেকে যিনি দুধ সংগ্রহ করেন/ গরুর কবিরাজ
নায়র= নিমন্ত্রণ
লাইত= রাত।

এতগুলো মানুষ একসাথে গীত পরিবেশন করার পরেও যদি ঘুম থেকে নারীরা না জাগত তাহলে আমরা আবার তাকে জাগানোর জন্য কিছু গীত পরিবেশন করতাম। আমরা দেখেছি অনেক সময় আলসেমি করে বিছানা থেকে উঠত না। তাই নিম্নের গীত পরিবেশন করতাম।
ছোট্ট ছোট্ট মানুষ দ্যাইখ্যা এলা কইরো নাআ
বাঘের মন তো সে-ই ত বাঘের সিন্নি গো দিল না।
বালিশের তলে বান্ডি গো তয়া
চেরাগ জ্বালা নাআ
বাঘের মন তো সে-ই ত বাঘের সিন্নি গো দিল না।
কেতার তলে হুড়া তয়া সিন্নি গো দিল না, ঐ
শিন্নি দিব যেমন তেমন লাউ ত করে না। ঐ

শব্দার্থ :
বান্ডি= দেয়াশলাই
তয়া= রেখে
কেতা= কাঁথা
তলে= নিচে
হুরা- চাল মাপার বেঁতের তৈরি বিশেষ পাত্র।

তখন ঘুম থেকে উঠে আমাদের চাল টাকা দিত। আমরা আনন্দিত হয়েই তার জন্য প্রার্থনা করতাম। বাঘাই সিন্নির প্রার্থনাটি নিম্নরূপ:
আইছে লক্ষ্মী দিছে ভর
ধানে চাইলে ঘর ভর
কেলার ছরি লরবর
নাতি-পুতি ঘর ভর
আইসে লক্ষ্মী দিছে ভর
ধানে চাইলে ঘর ভর।…

অনেক পরিবার সিন্নি দেওয়ার পর আমাদের কাছে আরেকটি গীত শোনার জন্য আবেদন করতো। আমরা তখন মনের আনন্দে নিম্ন গীত পরিবেশন করতাম।
পানি কাউরি পানি কাউরি ধার দিয়া যা
কি ধার দিলেরে বেঠ্যা মাইট্টা লাঙ্গল বায়া
মাইট্টা লাঙ্গল বাইতে বাইতে নাও ডুবিলো খালে।
সেই নাও না টাইন্না নিব চিনায় গাঙ্গের পারে।
চিনায় গাঙ্গ চিনায় গাঙ্গ চকোমকো করে
এক বোড়ালে রান্দে-বারে দুই বোড়ালে খা
এক বোড়ালে গোস্যা কইরা বাপের বাড়ি যা
বাপের বাড়ি যাইতে যাইতে প-ত পাইলো শাড়ি
সেই শাড়ি না পিইন্দা যাইবো জগত নাথের বাড়ি
জগত নাথের বাড়ির পিছে দুই জোর কইতর
হালিয়া ঢলিয়া পরে সবারি ভিতর

মা বলে পুতুর পুতুর জি-এ বলে সঅ
ও জি খাইছ না লো তুই লারগা গাছের গঅ
লারগা গাছের গঅ খাইয়া দাতে ঝিলমিল করে
হালিয়া ঢলিয়া পরে সবারি ভিতরে…

উপরোক্ত গীতটি অন্যভাবে বলতেও শুনেছেন নিকলী উপজেলা জারইতলা ইউনিয়নের দক্ষিণ ধারিশ্বর গ্রামের মো. শহর আলীর কাছে। গীতটির ভিন্নরূপ এমন-

পানি কাউরি পানি কাউরি ধার দিয়া যা
কি ধার দিলেরে বেঠ্যা মাইট্টা লাঙ্গল বাআ
মাইট্টা লাঙ্গল বাইতে বাইতে নাও ডুবিলো খালে।
সেই নাও না টাইন্না নিব চিনায় গাঙ্গের পারে।
চিনায় গাঙ্গ চিনায় গাঙ্গ চকোমকো করে
এক ব্যাডা পাড়ে উইট্টা বেক কাম করে।
এক কাজ বেতনারে নয়-ন আনা কড়ি
নয়-ন আনা কড়ির ভিতরে তিনলা বুড়াবুড়ী
এক বুড়ি রান্দে-বারে দুই বুড়ি খা
এক বুড়ি গোস্যা কইরা বাপের বাড়ি যা
আ-লো ছ্যাড়ি খাইবেনি মিঠা গাছের গঅ
মিঠা গাছের গঅ খাইলে দাঁতে ঝিলমিল করে
আমার ভাই জগত নাথ ঘোড়া চইড়া যা
ঘোড়া চইড়া যাইতে যাইতে প-ত পাইলো শাড়ি
সেই শাড়ি না পিইন্দা যাইবো জগত নাথের বাড়ি
জগত নাথের বাড়ির পিছে দুই জোর কইতর
হালিয়া ঢলিয়া পরে সবারি ভিতর।

শব্দার্থ :
সঅ= সহ্য করা
গঅ= সুপারি
প-ত= পথ, সড়ক, রাস্তা
বাআ= চালানো।

চিনায় গাঙ্গ= হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার বিতালং আখড়ার সাথে প্রবাহিত নদী। এর বর্তমান নাম ভেড়ামারা। এই নদীটি কিশোরগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলাকে পৃথক করেছে।
উইট্টা= উঠে
বেক= সম্পূর্ণ
কাম= কাজ
বেতনারে= বেতন
নয়-ন= ৯ গুণন ৯
তিনলা= তিনজন
আ-লো= এসো, আয়
কইতর= কবুতর।

নিচের গীতটি কখনো কখনো বাঘাই সিন্নির সাথে ব্যবহার করা হতো। এটি আবার শিশুদের আনন্দ দিতে স্বাভাবিক সময়েও ব্যবহার করতে শোনা যেত।
আমরার বাড়ির চিড়া বানু হানিত পইরা ভাসে
পুটকিত দইরা ডেক্কা দিলে কলহলায়া আ-সে।
আমরা বাড়ির বুইরা বেডি অন্য বাইত যা
হতঅ হাইছে মরা গোরু দুই আতে কিলা।
কিলাইয়া মুরাইয়া বুড়ি উন্দুর ডে জিগা
উন্দুরডে জিগায়া বুড়ি ফইছনা হাতে তৈল
সেইনা বুড়ি বাজারে গেছলে তেল হাইলে কই
কইট্টাদিরে বাজারো হানির একটা কল টিইপ্পা
টিইপ্পা জাতন হাইলে জাতলে উঠে জল
কাইল্লাছারহার দইলা বলদ মোলার লাগান সিং
এক সিংগো বাইন্দ তইলে গুরব সামুক দিন।

শব্দার্থ :
হানিত= পানিতে
পুটকি= পাছা
দইরা= ধরে
ডেক্কা= ধাক্কা
আ-সে= হাসে
বুইড়া= বৃদ্ধ
বেডি= মহিলা
কলহলায়া= কল কল করে শব্দ করে
বাইত= বাড়ি
হত= রাস্তা
হাইছে= পেয়েছে/ পেল
আত= হাত
কিলা= ঘুষি মারা
মুড়ায়া= পায়ে লাত্তি
উন্দুর= ইঁদুর
ফইছনা: বয়স্ক হাত/ চামড়া ঢিলা
কইট্টাদিরে= কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদী উপজেলা
জাতল= নলকূপ থেকে পানি তোলার চেষ্টা
কাইল্লাছারহা= কটিয়াদী উপজেলার কালিয়াচাপড়া ইউনিয়ন
দইল্লা= সাদা
সামুক দিন= সারাদিন।

সহযোগিতায় : নিকলী উপজেলা জারইতলা ইউনিয়নের দক্ষিণ ধারিশ্বর গ্রামের মো. শহর আলীর। তিনি এক সময় “বাঘাই সিন্নি” দলপতি ছিলেন।
তথ্য সূত্র : (১) বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা, নেত্রকোনা। (২) কিশোরগঞ্জের ইতিহাস, মোঃ সাইদুর ও মোহাম্মদ আলী খান সম্পাদিত।

 

সকল পর্ব :

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ২

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৩

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৪

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৫

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৬

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৭

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৮

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ৯

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১০

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১১

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১২

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১৩

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১৪

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১৫

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১৬

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১৭

হাওরপাড়ের সংস্কৃতি : পর্ব ১৮

Similar Posts

error: Content is protected !!